টাঙ্গাইল

মধুপুরের রাবার বাগান

টাঙ্গাইলের মধুপুরের পীরগাছা রাবার বাগানে কাঁচা সবুজ রঙের পাতা। সুউচ্চ বৃক্ষের সারি। ঠিক যেন স্কেল দিয়ে মেপে মেপে একই সমান্তরালে লাগানো গাছগুলো। যতদূর চোখ যায় শুধু গাছ আর গাছ। চারদিকে সবুজের সমারোহ। দেখলেই মন ভরে যায়। গাছগুলোর নাম রাবার গাছ। মধুপুরের পীরগাছা রাবার বাগানের এই সৌন্দর্য অকৃত্রিম। দুই ধারে … বিস্তারিত

 সুনামগঞ্জ

হাসন রাজার জাদুঘর

সুনামগঞ্জ শহরে সুরমা নদীর তীর ঘেঁষে হাসন রাজার বাড়ি। এই বাড়িতেই হাসন রাজা জন্মেছেন ১৮৫৪ সালে। এই বাড়িতেই রচিত হয়েছে অসামান্য সব গান। বাড়িটার কাছে পৌঁছাতে মনে হয়, এই বুঝি দেখা মিলবে সাধক সেই গীতিকার, গায়কের। তা তো আর হয় না। কিন্তু হাসন রাজার স্মৃতি জেগে থাকে তাঁর নামে … বিস্তারিত

 বান্দরবান

চিংড়ি ঝর্ণা

বান্দরবান মানেই পাহাড়ের দেশ, বান্দরবান মানেই সবুজের দেশ, বান্দরবান মানেই ঝর্ণার দেশ। আর ঝর্ণা শব্দটাই কেমন যেন রিনিঝিনি ছন্দময় আনন্দময় আবহ জাগায় শরীর ও মনে। ইচ্ছে হয় ওর পানির সৌন্দর্য্য আর শীতলতায় ধুয়ে ফেলি জীবনের সব কালিমা। বগালেক থেকে কেওক্রাডং এর পথে ঘন্টাখানেকের পাহাড়ি পথ পাড়ি দিলেই এই চমৎকার ঝর্ণাটা পাবেন, কিন্তু প্রাথমিকভাবে … বিস্তারিত

 বান্দরবান

কেওক্রাডং

কেওক্রাডং (Keokradong) বাংলাদেশের পঞ্চম সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ যা বাংলাদেশের বান্দরবানের রুমা উপজেলায় অবস্থিত। কেওক্রাডং এর উচ্চতা ৩১৭২ ফুট। এক সময় এটিই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ ছিল। যদিও আধুনিক গবেষণায় এই তথ্য ভুল প্রমাণিত হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ সাকাহাফং বা মদক তুং। সাদা মেঘে ঢাকা থাকায় দূর থেকে কেওক্রাডংয়ের চূড়াকে ধোয়াটে … বিস্তারিত

 খাগড়াছড়ি

রিসাং ঝর্ণা

খাগড়াছড়ি জেলা সদর থেকে ৯ কি.মি., পর্যটন মোটেল থেকে ৭ কি.মি. এবং আলুটিলা থেকে ২ কি.মি. দূরে মাটিরাঙ্গা উপজেলাতে রিসাং ঝর্ণা অবস্থিত। মূল রাস্তা থেকে উত্তরে গেলেই ঝর্ণার কলকল ধ্বনি শুনতে পাবেন। এখানে পাশাপাশি দুটি ঝর্ণা রয়েছে। পর্যটকদের সুবিধার জন্য একটি ঝর্ণায় যেতে পাকা সিঁড়ি দিয়ে রাস্তা তৈরি করা হয়েছে। তাই সহজে এই … বিস্তারিত

 খাগড়াছড়ি

তৈদুছড়া ঝর্ণা

খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালা উপজেলায় সবুজ পাহাড় আর বুনো জঙ্গলের মাঝে অবস্থিত নয়নাভিরাম ঝর্ণা দুটির নাম তৈদুছড়া ঝর্ণা। ত্রিপুরা ভাষায় তৈদু মানে হল পানির দরজা আর ছড়া মানে ঝর্ণা। অসাধারণ সৌন্দর্য আর প্রাকৃতিক বৈচিত্রতা এই ঝর্নাকে দিয়েছে ভিন্ন মাত্রা। খাগড়াছড়িতে যে কয়টি দর্শনীয় স্থান রয়েছে তৈদুছড়া তাদের মধ্যে … বিস্তারিত

 ঢাকা

হাতিরঝিল

হাতিরঝিল বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার একটি এলাকা যা জনসাধারণের চলাচলের জন্য তৈরী করা হয়েছে। ইট পাথরের এই ব্যস্ত শহরে ক্লান্তিকর নাগরিক জীবনের ক্লান্তি দূর করতে রাজধানীর হাতিরঝিল  হয়ে উঠেছে মনোরম এক বিনোদন কেন্দ্র। দিনে কিংবা রাতে যে কেউই ঘুরে আসতে পারেন হাতিরঝিলে। এক হাজার ৯৬০ কোটি টাকার এ প্রকল্পের মূল লক্ষ্য বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ, জলাবদ্ধতা ও বন্যা প্রতিরোধ, ময়লা … বিস্তারিত

 ঢাকা

নির্ঝর আবাসিক এলাকা

নির্ঝর আবাসিক এলাকাটি ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট এর কেন্দ্রীয় মসজিদের সন্নিকটে অবস্থিত। মূলত আর্মি অফিসারদের জন্য বানানো এই আবাসিক এলাকাটি এখনও নির্মাণাধীন বিধায় জনসাধারনের জন্য জায়গাটি উন্মুক্ত নয়। নির্ঝর আবাসিক এলাকার মধ্যে রয়েছে বিনোদনের ব্যবস্থা। লেকের দু’দিকে রয়েছে নান্দনিক পরিবেশ। সৈনিকদের শিশু সন্তানদের জন্য রয়েছে পার্ক, খেলাধুলার ব্যবস্থা। লেকের মধ্যে রয়েছে অত্যাধুনিক ডিজাইনের ব্রিজ ও ত্রিবেণী রেস্টুরেন্ট। … বিস্তারিত

 রাঙ্গামাটি

কমলক ঝর্ণা

সাজেক এর রুইলুই পাড়া থেকে দুই থেকে আড়াই ঘন্টার ট্রেকিং করে দেখে আসতে পারেন সুন্দর কমলক ঝর্ণাটি। কমলক ঝর্ণাটি অনেকের কাছে পিদাম তৈসা ঝর্ণা অথবা সিকাম তৈসা (Sikam toisa or Sikam toisha) ঝর্ণা নামে পরিচিত। মাঝে মাঝে মনে হবে আপনি ঠিক পথেই চলছেন তো? তারপর বিশাল এক ঝিরিপথ। আবার মনে হতে পারে আদৌ কি এই … বিস্তারিত

 ঢাকা

তারা মসজিদ

বাংলাদশের পুরানো ঢাকার আরমানিটোলার আবুল খয়রাত সড়কে তারা মসজিদ অবস্থিত। খ্রিষ্টীয় আঠারো শতকে ঢাকার জমিদার মির্জা গোলাম পীর (মির্জা আহমদ জান) এই মসজিদটি নির্মাণ করেছিলেন। তারা মসজিদ মির্জা গোলাম পীরের মসজিদ বা সিতারা মসজিদ নামেও পরিচিত। সতের শতকে দিল্লি, আগ্রা ও লাহোরে নির্মিত মোঘল স্থাপত্য শৈলী অনুসরণে এই মসজিদটি নির্মাণ … বিস্তারিত

 ঢাকা

ঢাকেশ্বরী মন্দির

ঢাকেশ্বরী মন্দির  ঢাকার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মন্দির। সলিমুল্লাহ হল থেকে আনুমানিক ১.৬ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে ঢাকেশ্বরী রোডের উত্তর পার্শ্বে একটি অনুচ্চ আবেষ্টনী প্রাচীরের মধ্যে মন্দিরটি অবস্থিত। মন্দির অঙ্গনে প্রবেশের জন্য রয়েছে একটি সিংহদ্বার। সিংহদ্বারটি নহবতখানা তোরণ নামে অভিহিত। জনশ্রুতি অনুযায়ী মন্দিরটির নির্মাতা বল্লাল সেন নামে একজন … বিস্তারিত

 নোয়াখালী

বজরা শাহী মসজিদ

নোয়াখালী জেলার একটি চমৎকার ঐতিহাসিক মসজিদের নাম বজরা শাহী মসজিদ। ১৭৪১-৪২ সালে জমিদার আমানুল্লাহ তাঁর বাড়ীর সম্মুখে ৩০ একর জমির উপর উঁচু পাড় যুক্ত একটি বিশাল দীঘি খনন করেন। এ দিঘীর পশ্চিম পাড়ে মনোরম পরিবেশে আকর্ষণীয় তোরণ বিশিষ্ট প্রায় ১১৬ ফুট দৈর্ঘ্য ৭৪ ফুট প্রস্থ এবং প্রায় ২০ … বিস্তারিত